ঠাকুরগাঁওয়ে চৌদ্দ শিক্ষার্থী করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের হোম কোরেন্টাইনে থাকার নির্দেশ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হারুন অর রশিদ।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জানান, করোনা আক্রান্ত সকল শিক্ষার্থীরাই ঠাকুরগাঁও সরকারি শিশু পরিবারে থাকতো। এদের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের মোট চৌদ্দজন করোনায় আক্রান্ত হয়।
গেল সোমবার পরিক্ষার পর তা নিশ্চিত হওয়া গেছে। আক্রান্ত শিশুদের সরকারি শিশু পরিবারের ভেতরে আলাদা আলাদা করে হোম কোয়ারেইন্টানে রাখা হয়েছে।
আক্রান্ত্র শিশুদের মধ্যে প্রাথমিকের ৫ জন ও বাকিরা মাধ্যমিকে পড়াশোনা করে। তাদের শারিরিক পরিক্ষা নিরিক্ষা ও খাওয়া দাওয়ার প্রতি দেখভাল করা হচ্ছে। কেউ কেউ বলছে এ কারনে স্কুল বন্ধ রয়েছে। স্কুল কখনো বন্ধ ছিল না। যে দুটি শ্রেণীর শিশুরা করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল সেই দুটি শ্রেণীর ক্লাস বন্ধ ছিল। আর শিক্ষক আক্রান্তের খবরটি সঠিক নয়।
এ বিষয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সিন্ধান্ত হয় আগামীকাল থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বন্ধ থাকা শ্রেনীর ক্লাস পুনরায় চালু করা হবে।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মাহাবুব আলম জানান, শিশু পরিবারের শিক্ষার্থী করোনায় আক্রান্তের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। এছাড়া আক্রান্ত শিশুদের যন্ত নিতে নির্দেশেনা প্রদান করা হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।